সহজ নিয়মে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন (ফরম সহ বিস্তারিত)

সহজ নিয়মে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন (ফরম)

ভোটার হওয়া একটি দেশের সকল নাগরিক এর জন্য মৌলিক অধিকার। বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন  করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

ভোটার আইডি কার্ড শুধুমাত্র ভোট দেওয়ার জন্য ব্যবহার করার সময় না , এটি নাগরিক এর অন্যতম একটি প্রমাণ।

বর্তমানে সময়ে  বাংলাদেশে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন নিয়ম আগের তুলনায় অনেক সহজ হয়েছে।ডিজিটাল মাধ্যম এবং অফলাইনে আমরা যেকোনো সময়ে সহজেই নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন ।

আজকের এই আর্টিকেল আমরা জানবো, কিভাবে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে? নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে কি কি লাগবে? ইত্যাদি

Table of Contents

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার যোগ্যতা

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন।  বাংলাদেশী আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের নাগরিক হতে কিছু শর্ত বা যোগ্যতা মানতে হবে। নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার যোগ্যতা গুলো হলো:

নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করার জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৬ বছর এর বেশি বা ১৮ বছর হতে হবে।

বাংলাদেশের ভোটার হওয়ার জন্য জন্য অবশ্যই বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে।

আবেদনকারীকে স্থায়ী এলাকার বাসিন্দা হতে হবে। কেননা আপনি যখন নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে যাবেন তখন স্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে এবং সেই স্থায়ী ঠিকানা অনুযায়ী সেই এলাকার ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে।

আবেদনকারীর আগে কখনো কোনো ভোটার তালিকায় নিবন্ধিত হননি। তাহলে আবেদনকারী নতুন ভোটার হিসেবে আবেদন করতে পারবে। 

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন কি কি লাগবে?

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ডকুমেন্ট প্রয়োজন। ডকুমেন্ট দেওয়ার ফলে আপনার আবেদন করার নিয়ম বা প্রক্রিয়া আরো সহজ হবে।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে যা যা লাগবে :

  • জন্ম নিবন্ধন সনদ ( ডিজিটাল সনদ )
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি – ২ কপি  ( প্রয়োজন অনুযায়ী কম বেশি লাগবে)
  • আবেদনকারীর স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস বিল ইত্যাদি  কাগজপত্র
  • PSC, JSC, SSC, HSC  সার্টিফিকেট
  • শিক্ষা সনদ না থাকলে পাসপোর্ট বা ডাইভিং লাইসেন্স
  • বাবা-মা অথবা স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্র ফটোকপি
  • নতুন ভোটার অঙ্গীকার নামা (প্রয়োজন  হলে)
  • নাগরিকত্ব সনদ
  • বায়োমেট্রিক তথ্য (ফিঙ্গারপ্রিন্ট, রক্ত পরীক্ষা)

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন ফরম

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার জন্য আবেদন ফরম নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন বা স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে কালেক্ট করতে পারবেন। এই ফরমের মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সহ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে বা অফিসে  জমা দিতে হবে।

আবেদন ফরমে যে তথ্য গুলো দিতে হবে:

ব্যক্তিগত তথ্য:

  • পূর্ণ নাম (বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায়)
  • জন্ম তারিখ
  • লিঙ্গ
  • পিতার নাম, মাতার নাম
  • স্বামী/স্ত্রীর নাম (যদি প্রয়োজন হয়)

ঠিকানা:

  • স্থায়ী ঠিকানা (যেখানে আপনি বাস করেন)
  • বর্তমান ঠিকানা (যদি ভিন্ন হয়)

পরিচয় তথ্য:

  • জন্ম সনদ নম্বর (যদি জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে)
  • পাসপোর্ট নম্বর (যদি থাকে) , ইত্যাদি

আরো পড়ুন :হজ নিয়মে হারানো ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন

কয়টি উপায়ে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যায়?

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য বাংলাদেশে আবেদন করার জন্য দুটি উপায় রয়েছে।

১) অনলাইন আবেদন : বর্তমানে সময়ে বাংলাদেশে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার নিয়ম আরো সহজ হয়ে উঠেছে। এখন নতুন ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইন আবেদন করা যায়। যার ফলে সময় এবং যাতায়াতের ঝামেলা কম হচ্ছে।

২) অফলাইন আবেদন : অনেকই আছে যারা অনলাইনে আবেদন করতে ঝামেলা মনে করে বা অক্ষম হয় । তাই সরাসরি স্থানীয় নির্বাচন অফিসে গিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে আপনাকে তার জন্য আবেদন ফর্ম কালেক্ট করতে হবে।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া বা নিয়ম অনেক সহজ । সঠিক তথ্য ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট দিয়ে আপনি খুব সহজেই নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তার জন্য অবশ্যই আপনাকে সঠিক তথ্য দিতে হবে, তা না হলে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে অনেক তথ্য ভুল হবে। তাই নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে আপনাকে সঠিক তথ্য দিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে আপনি দুইটি উপায়ে আবেদন করতে পারবেন। যেমন: অনলাইন, অফলাইন।

নিচে অফলাইন এবং অনলাইন দুটি মাধ্যমে আপনি কিভাবে সহজেই নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন, তা নিয়ে আলোচনা করা হবে।

আরো পড়ুন : সহজ নিয়মে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন

অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন

বর্তমান সময়ে অনলাইন নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা অনেক সহজ হয়ে উঠেছে। অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে নিচের ধাপগুলো সঠিকভাবে ফলো করুন:

ধাপ -০১ : ওয়েবসাইটে ভিজিট করা

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে।

ধাপ -০২: একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করা

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পর আপনাকে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে ( যদি আপনার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন না করা থাকে )।

একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পর আপনার সামনে অ্যাকাউন্ট নেই? অপশনে ক্লিক করলে আপনার সামনে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন

একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনাকে আপনার একটি সচল মোবাইল নম্বর বা ফর্ম নম্বর,জন্ম তারিখ,  ছবিতে দেওয়া কোড দিয়ে সাবমিট অপশনে ক্লিক করতে হবে।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন

এরপর আপনাকে মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করতে হবে। মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন করার জন্য আপনার দেওয়া মোবাইল নাম্বারে ৬ ডিজিট এর একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে। পাঠানো কোডটি দিয়ে মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করতে হবে।

এরপর আপনাকে একটি Unique Username ও password দিতে হবে। যাতে আপনি পরবর্তি সময়ে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন।

আপনাকে অবশ্যই Username ইংরেজি নাম ও সংখ্যার মিলিয়ে দিতে হবে (যেমন: Bheriba098634 ) এবং পাসওয়ার্ডটি সর্বনিম্ন ৮ ডিজিটের হতে হবে (bh@34er#450i)

যদি Username দেওয়ার পর Username Already Exists এমন অপশন শো করে তাহলে আপনার দেওয়া Username ইতিমধ্যে ব্যবহার করা হয়েছে। তাই আপনাকে পুনরায় নতুন করে নতুন Username দিতে হবে।

ধাপ -০৩: নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন ফর্ম পূরণ

ওয়েবসাইটে সঠিকভাবে সাইন আপ করার পর ওয়েবসাইটে ভিজিট করলে ড্যাশবোর্ড শো করবে। যদি আপনি অটোমেটিক ভাবে ওয়েবসাইটে ভিজিট না করতে পারেন তাহলে পূর্নরায় Username এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিবেন।

লগইন করার পর প্রোফাইল অপশনে এ ক্লিক করতে হবে, ক্লিক করার পর উপরের ডান পাশের এডিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।

এরপর  নতুন একটি পেইজ শো করবে যেখানে আপনাকে আপনার বা আবেদনকারির ব্যক্তিগত তথ্য  ও ঠিকানা দিতে হবে।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন ফর্মে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য সঠিকভাবে দিয়ে ফর্ম পূরণ করে, তা সাবমিট করতে হবে।

সাবমিট করার পর ড্যাশবোর্ডে গিয়ে আবেদন করার ফরম ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।

এরপর আপনি যে জায়গায় থেকে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

অফলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন

যদি আপনার কাছে অনলাইনে আবেদন করার সুযোগ না থাকে বা আপনি সরাসরি অফিসে গিয়ে আবেদন করতে চান।  অফলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে নিচের ধাপগুলো সঠিকভাবে ফলো করুন:

ধাপ ১: স্থানীয় নির্বাচন অফিসে ভিজিট করুন

আপনার এলাকা বা স্থায়ী ঠিকানার নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন ফরম কালেক্ট করতে হবে। 

ধাপ ২: আবেদন ফরম পূরণ করা

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন কালেক্ট করা ফরম পূরণ করতে হবে। প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। যেমন: নাম, জন্ম তারিখ, লিঙ্গ, পিতা-মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা ইত্যাদি।

ধাপ ৩: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এড করা

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট বা কাগজপত্র এড করতে হবে। যেমন: জন্ম সনদ, স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণপত্র , পাসপোর্ট সাইজের ছবি ,বায়োমেট্রিক তথ্য( ফিঙ্গারপ্রিন্ট, রক্ত পরীক্ষা), ইত্যাদি।

ধাপ ৪: ফরম জমা দেওয়া

আবেদন ফরম ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট গুলো পূরণ ও এড করার পর,সেগুলো নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে । সবকিছু জমা দেওয়ার পর অফিসের কর্মরত কর্মকর্তারা আপনার ফরম ও ডকুমেন্ট যাচাই করবে।

সব ধাপ সম্পন্ন করার পর, আপনার নাম ভোটার তালিকায় তোলা হবে। কিছু দিন বা সময়ের পর আপনি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নির্বাচন অফিস থেকে কালেক্ট করতে পারবেন।

আবেদন করা ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন সময় লাগে?

আবেদন করার পর ভোটার আইডি কার্ড পেতে ৩০-২মাস সময় লাগে। তবে নির্বাচন কমিশনের সুবিধা ও অসুবিধা অনুযায়ী সময় কম বা বেশি লাগতে পারে।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার পর ৩০ দিনের মধ্যে ১০৫ নাম্বার থেকে এসএমএস এর মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার জানিয়ে দেয়া হবে।

এরপর আপনি আপনার স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড  কালেক্ট করে নিতে হবে।

FAQ’S

প্রশ্নঃ আবেদন করা ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন সময় লাগে?

উঃ আবেদন করা ভোটার আইডি কার্ড পেতে ৩০ দিন – ২ মাস সময় লাগবে।

প্রশ্নঃ নতুন ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে কিভাবে পাওয়া যাবে?

উঃ  নতুন ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে। ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পর লগইন করে Download National ID Card অপশনে ক্লিক করে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন।

প্রশ্নঃ কয়টি পদ্ধতি নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যায়?

উঃ নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে ২ ভাবে করা যায়।
১) অনলাইন: নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে ভিজিট করে। 
২) অফলাইন : নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে।

প্রশ্নঃ নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে ?

উঃ নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে যা যা প্রয়োজন:
• ব্যক্তিগত তথ্য: নাম, জন্ম তারিখ, পিতামাতা/স্বামীর নাম, ঠিকানা।
• পরিচয় ডকুমেন্ট: জন্ম সনদ বা পাসপোর্ট (যদি থাকে)।
• ছবি: ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
• ঠিকানা প্রমাণ: বিদ্যুৎ বিল বা জমির দলিলের কপি।
• বায়োমেট্রিক তথ্য( ফিঙ্গারপ্রিন্ট, রক্ত পরীক্ষা)
• ফরম: অনলাইন বা নির্বাচন অফিস থেকে ফরম  পূরণ ও জমা। ইত্যাদি

প্রশ্নঃ নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন ফরম

উঃ নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন ফরম আপনি অনলাইনে থেকে নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন অথবা অফলাইনে সরাসরি নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে কালেক্ট করতে পারবেন।

প্রশ্নঃ ভোটার আইডি কার্ড করতে কত টাকা লাগে

উঃ ভোটার আইডি কার্ড করতে কোনো টাকা লাগে না। বাংলাদেশে নতুন ভোটার হিসেবে আবেদন করা এবং প্রথম বার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) কালেক্ট করা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।

শেষ কথা

আশা করি উপরোক্ত আর্টিকেল পড়ে আপনি খুব সহজেই নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে ফরম পূরণ করার সময় আপনাকে অবশ্যই সঠিক তথ্য দিয়ে তা পূরণ করতে হবে। যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ডে কোনো ধরনের তথ্য ভুল হয়, তাহলে পুনরায় আপনাকে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে হবে এবং তা অনেক ঝামেলার।

তাই ভোটার আইডি কার্ড আবেদন এর ফরম পূরণ করতে অবশ্যই সঠিকভাবে করতে হবে।

ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

ধন্যবাদ।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *