ব্লগিং কি ? ব্লগিং কিভাবে শুরু করবো

ব্লগিং কি ব্লগিং কিভাবে শুরু করবো

আমরা কোনো বিষয় নিয়ে গুগল এ সার্চ করলে আমাদের সামনে অনেক লেখা ও ওয়েবসাইট শো করে যে লেখা গুলো শো করে তাকে ব্লগ বলা হয়। যেমন আপনি এখন এই লেখাটি পড়ছেন এটিও একটি ব্লগ। আর ব্লগ লেখাকে  ব্লগিং বলা হয়।

বর্তমান সময়ে ব্লগিং হচ্ছে অনলাইন ইনকাম এর একটি অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। ব্লগিং এর মাধ্যমে ইনকাম করা অনেক সহজ হয়ে উঠেছে।

আপনি যদি অনলাইন ইনকাম এর মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে ব্লগিং অন্যতম একটি সেরা উপায়। ব্লগিং এর অন্যতম একটি ভালো দিক হলো আপনি ব্লগিং এর মাধ্যমে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন।

আজকে এই আর্টিকেল আমরা জানবো, ব্লগিং কি ? সেরা ৮ টি ব্লগিং নিশ, ইত্যাদি

ব্লগিং কি ?

ব্লগিং হলো অনলাইনে ব্যক্তিগত মতামত, তথ্য, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, সমস্যা সমাধান ইত্যাদি শেয়ার করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

ব্লগিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের বিভিন্ন মতামত, জ্ঞান, তথ্য শেয়ার করে।

ব্লগিং মূলত ডিজিটাল প্লাটফর্ম যেখানে আপনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পোস্ট, আর্টিকেল বা ব্লগ লিখে শেয়ার করতে পারেন।

ব্লগিং করার মূল উদ্দেশ্য হলো পাঠকদের সাথে তথ্য বিনিময় করা, নতুন ধারণা  দেওয়া এবং যেকোন বিষয়ের উপর পাঠকদের সাথে আলোচনা করা।

ব্লগিং করে আপনি অনেক উপায়ে উপার্জন করতে পারবেন। যেমন: বিজ্ঞাপন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, স্পন্সরড কনটেন্ট এবং প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ।

ব্লগিং এর জনক কে?

ব্লগিং এর জনক হিসেবে পরিচিত হচ্ছে জাস্টিন হল (Justin Hall) ।জাস্টিন হল (Justin Hall) ১৯৯৪ সালে ব্যাক্তিগত অনলাইনে ডায়েরি বা ওয়েব লগ চালু করেন । যেখানে তিনি ব্যক্তিগত তথ্য এবং বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে লেখালেখি করতেন। পরে তা ব্লগিং হিসেবে পরিচিত পায়।

তাই জাস্টিন হল (Justin Hall) কে ব্লগিং এর জনক বলা হয়। তবে ব্লগিং আধুনিক ভাবে তৈরি ১৯৯৭ সালে  Jorn Barger( weblog শব্দটি) ঘোষণা করেন।

১৯৯৯ সালে “Peter Merholz” weblog শব্দটিকে সংক্ষিপ্ত করে blog হিসেবে প্রচলন করেন।

কিভাবে ব্লগিং শুরু করবো

কিভাবে ব্লগিং শুরু করবো

অনলাইনে অন্য কাজ শুরু করা  থেকে ব্লগিং শুরু করা অনেক সহজ বিষয়। ব্লগিং করার জন্য সঠিক পরিকল্পনা অত্যন্ত জরুরি। নিচে ব্লগিং শুরু করার সঠিক পরিকল্পনা দেওয়া হলো:

নিশ বাছাই করা

ব্লগিং শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে নিশ বাছাই করতে হবে। নিশ হচ্ছে আপনি কোন বিষয় নিয়ে ব্লগ লিখতে চান । যেমন: এটি হতে পারে প্রযুক্তি, ফ্যাশন, স্বাস্থ্য, ভ্রমণ, ব্যক্তিগত উন্নয়ন, শিক্ষা ,আপনার আগ্রহের যেকোনো বিষয় বা আপনি সব বিষয় নিয়ে ও লিখতে পারেন।

ব্লগিং করার জন্য সেরা কয়েকটি নিশ হলো:

  • স্বাস্থ্য ও ফিটনেস (Health & Fitness) 
  • প্রযুক্তি (Technology) 
  • ভ্রমণ (Travel) 
  • ফ্যাশন ও বিউটি (Fashion & Beauty) 
  • খাবার ও রেসিপি (Food & Recipes) 
  • অর্থনীতি ও বিনিয়োগ (Finance & Investment) 
  • শিক্ষা (Education) 
  • লাইফস্টাইল (Lifestyle)
  • অনলাইন ইনকাম ( Online Income)

প্লাটফর্ম বাছাই করা

ব্লগিং করার জন্য প্লাটফর্ম প্রয়োজন। ব্লগিং এর জন্য অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে। আপনি আপনার সুবিধা ও পচ্ছন্দ অনুযায়ী যেকোনো একটি প্লাটফর্ম বাছাই করতে পারবেন।

জনপ্রিয় কিছু ব্লগিং প্লাটফর্ম হচ্ছে:

ডোমেইন হোস্টিং

আপনার ব্লগের জন্য  ডোমেইন (যেমন: www.yourblog.com) এবং হোস্টিং অত্যন্ত প্রয়োজন। ডোমেইনের নাম সহজ, সংক্ষিপ্ত, এবং আপনার ব্লগের বিষয়বস্তুর সাথে মানানসই হলে ভালো।

হোস্টিং এর সার্ভিস দিয়ে থাকে  Bluehost, SiteGround, HostGator

ব্লগ সেটআপ

ডোমেইন ও হোস্টিং করার পর আপনার ব্লগ প্ল্যাটফর্ম ইনস্টল করতে হবে। যদি আপনি WordPress ব্যবহার করেন তাহলে থিম নির্বাচন করে ব্লগের ডিজাইন সেট করুন। গুগল এমন অনেক ওয়েবসাই রয়েছে যারা ফ্রি ওয়েবসাইট দিয়ে থাকে। আপনি চাইলে ব্যবহার করতে পারেন।

সহজ, সুবিধা, এবং মোবাইল-ফ্রেন্ডলি ডিজাইন করলে ওয়েবসাইটর জন্য ভালো।

কন্টেন্ট তৈরি করুন

আপনার নিশের উপর ভিত্তি করে  কন্টেন্ট লিখতে হবে। লেখার সময় নিচের দেওয়া টপিকস গুলো ফলো করুন:

  • পাঠকের সমস্যার সমাধান দিন
  • আপনার লেখা সহজ ও বোঝার মতো রাখুন
  • SEO নিয়ম মেনে লিখুন (কীওয়ার্ড, মেটা ট্যাগ, হেডিং )
  • আর্টিকেল গুলো ১০০০ শব্দ বা তার বেশি লিখলে ভালো।
  • ব্লগ এর জন্য সুন্দর এবং আকর্ষণীয় featured image ব্যবহার করুন।

SEO এবং কীওয়ার্ড রিসার্চ

SEO (Search Engine Optimization)  আপনার ব্লগকে সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংকিং আপনার জন্য SEO করুন।

সঠিক কীওয়ার্ড বাছাই করে আপনার ব্লগে ব্যবহার করুন। যাতে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক আপনার ওয়েবসাইটে আস্তে পারে।

কিওয়ার্ড রিসার্চ করার কিছু জনপ্রিয় টুলস হলো:

নিয়মিত পোস্ট করা

নিয়মিত পোস্ট করা ব্লগের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি সপ্তাহ নির্দিষ্ট দিন সিলেক্ট করে সপ্তাহে ২-৩ টি পোস্ট আপলোড বা পাবলিশ করুন।

গুগল অ্যানালিটিক্স এবং সার্চ কনসোল  সেটআপ

গুগল অ্যানালিটিক্স এবং সার্চ কনসোল ব্যবহার করে আপনার ব্লগের ভিজিটর ট্র্যাক , impression , click ইত্যাদি চেক করতে পারবেন।

এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগকে আরও উন্নতি করতে পারবেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার

ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, এবং লিংকডইন সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপনার ব্লগ পোস্ট শেয়ার করুন।এতে আপনার ব্লগের ট্রাফিক বাড়বে।

ব্লগিং করে কিভাবে আয় করা যায়

ব্লগিং থেকে ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। ব্লগিং থেকে ইনকাম করার মূল মাধ্যম হচ্ছে গুগল এডসেন্স। এছাড়াও আপনি বিভিন্ন উপায়ে ব্লগিং করে ইনকাম করতে পারবেন।

ব্লগিং করে আয় করার মাধ্যম গুলো হচ্ছে:

গুগল অ্যাডসেন্স (Google AdSense)

গুগল অ্যাডসেন্স হচ্ছে একটি জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। গুগল এডসেন্স আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে সাহায্য করে।

যখন আপনার ব্লগে ভিজিটর আসে এবং সেই বিজ্ঞাপন গুলোতে ক্লিক করে। তখন আপনি  আপনার ব্লগ থেকে আয় করতে পারবেন ।

গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করার করার আপনাকে গুগল এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করতে হবে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্যের পণ্য বা সেবা প্রমোট করে আয় করা। আপনি বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট প্লাটফর্মে যোগদান করে আপনার ব্লগের মাধ্যমে পণ্য বা সেবার লিংক শেয়ার করতে পারেন।

যখন কোনো পাঠক সেই লিংকের মাধ্যমে পণ্য কিনে, তখন আপনাকে পন্য কেনার জন্য নির্দিষ্ট পরিমান এর অর্থ দিবে।

  • এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য সেরা প্লাটফর্ম গুলো হলো:
  • Amazon Associates
  • ShareASale
  • CJ Affiliate (Commission Junction)
  • Rakuten Advertising
  • ClickBank
  • Impact
  • Awin
  • eBay Partner Network
  • FlexOffers
  • PartnerStack
  • স্পন্সরড কনটেন্ট (Sponsored Content)

বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্র্যান্ড তাদের পণ্য বা সেবা প্রচার করার জন্য ব্লগারদের স্পন্সর করে থাকে। আপনি আপনার ব্লগে স্পন্সরড কনটেন্ট পোস্ট করে  এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন।

স্পন্সরড পোস্টের জন্য আপনি আপনার সুবিধা অনুযায়ী  ফি নিতে পারেন।

ডিজিটাল পণ্য বিক্রয় (Selling Digital Products)

আপনার ব্লগের মাধ্যমে ইবুক, কোর্স, টেম্পলেট, সফটওয়্যার ইত্যাদি ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করতে পারেন। একবার এই ডিজিটাল পণ্য তৈরি করলে, বারবার বিক্রয় করে আয় করা সম্ভব।

উপরের নিয়ম গুলো ফলো করে আপনি বিভিন্ন উপায়ে ব্লগিং করে আয় করতে পারবেন।

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়?

ব্লগিং করে আয় করার কোনো সীমা নেই। ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়। তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে ব্লগের ট্রাফিক, নিশের চাহিদা, কন্টেন্টের মান, আয় করার উপায় (যেমন: অ্যাডসেন্স, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, স্পন্সরশিপ) ইত্যাদির উপর।

বাংলা ব্লগে প্রতি মাসে ১০০-২০০ ডলার টাকা আয় হয়। তবে অনেকেই আছে যারা মাসে ১০০০ ডলার তার থেকে আরো অনেক টাকার বেশি আয় করেন।

ইংরেজি ব্লগ থেকে আয় করলে আয়ের পরিমান বাংলা ব্লগের তুলনায় অনেক বেশি।য়তাই বাংলাদেশে বেশির ভাগই  ইংরেজি ভাষায় ব্লগিং করে । ইংরেজি ব্লগ থেকে  ৩০০ থেকে ৫০০ ডলার ইনকাম করা সম্ভব।

ব্লগিং কিভাবে শিখব ?

ব্লগিং শেখার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে ,যেমন:

অনলাইন রিসোর্স

অনলাইনে অনেক ফ্রি এবং পেইব রিসোর্স রয়েছে যেখানে ব্লগিং শেখার বিভিন্ন টিউটোরিয়াল রয়েছে। নিচে কিছু জনপ্রিয় রিসোর্স হলো:

  • HubSpot Academy
  • ProBlogger
  • Neil Patel
  • Copyblogger
  • Smart Blogger
  • Content Marketing Institute (CMI)
  • Udemy
  • Coursera
  • LinkedIn Learning
  • Skillshare

ইউটিউব ভিডিও

ইউটিউব ব্লগিং শেখার জন্য একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। ইউটিউব  সফল ব্লগারদের টিউটোরিয়াল ভিডিও পাওয়া যায়। যেখানে তারা ব্লগিং এর বিভিন্ন টিপস, SEO এবং কনটেন্ট  শেয়ার করেন।

ব্লগিং শেখার জন্য জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেল গুলো হলো:

  • Neil Patel
  • Brian Dean (Backlinko)
  • Roberto Blake
  • Income School
  • SEO Cliff
  • Smart Passive Income (Pat Flynn)
  • ProBlogger
  • HubSpot
  • Ahrefs
  •    Content Marketing Institute

অনলাইন কোর্স

অনলাইনে ব্লগিং শেখার অনেক কোর্স রয়েছে। এমন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম অনলাইনের মধ্যে আছে। যেমন:

  • Udemy
  • Coursera
  • LinkedIn Learning
  • Skillshare
  • Teachable
  • Kajabi
  • HubSpot Academy

SEO

ব্লগিং এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে SEO। SEO এর মাধ্যমে আপনার ব্লগ গুগল এ খুব সহজেই রেকিং হবে। আপনি অনলাইন কোর্স বা ইউটিউব ভিডিও মাধ্যমে ব্লগিং শিখতে পারবেন।

মাইক্রোব্লগিং কি ?

মাইক্রোব্লগিং হলো একটি অনলাইন যোগাযোগের ফর্ম। যেখানে ব্যবহারকারীরা খুব সংক্ষিপ্ত বার্তা, ছবি এবং লিঙ্ক শেয়ার করে। মাইক্রোব্লগিং কে ব্লগিং এর সংক্ষিপ্ত রূপ ও বলা হয়।

মাইক্রোব্লগিং দ্রুত এবং সংক্ষেপে ব্যবহার করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। মাইক্রোব্লগিংয়ে সাধারণত ১৪০ থেকে ২৮০ ক্যারেক্টারের মধ্যে লেখা পোস্ট, ছবি, ভিডিও, অডিও, লিংক বা অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট শেয়ার করা হয়।

বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলিতে মাইক্রোব্লগিং এর  প্রভাব বেশি দেখা যায় ।  কারণ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা খুব দ্রুত এবং সরাসরি তাদের চিন্তা, মতামত  শেয়ার করতে পারে।

মাইক্রোব্লগিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর সহজ এবং দ্রুত করা যায়। প্রচলিত ব্লগিং এর  সাধারণত বড় পোস্ট এবং বিশাল পরিমাণছর শব্দ লেখা প্রয়োজন হয়। যা অনেক সময়সাপেক্ষ হয়ে উঠে।

তবে মাইক্রোব্লগিং ছোট আকারের কনটেন্ট দিয়ে দ্রুত ও সহজে তথ্য বা মতামত প্রকাশ করা যায়। এই কারণে মাইক্রোব্লগিং অনেক বেশী জনপ্রিয়।

আরো পড়ুন : মাসে ৪০-৫০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়

মাইক্রোব্লগিং এর ওয়েবসাইট কোনটি?

মাইক্রোব্লগিং এর জন্য অনেক জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে রয়েছে। যেখানে সংক্ষেপে আর্টিকেল, পোস্ট, ভিডিও, ছবি, লিন্ক ইত্যাদি শেয়ার করা হয় ।

মাইক্রোব্লগিং এর জন্য কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে হলো:

  • Twitter
  • Tumblr
  • Instagram
  • Facebook
  • Weibo
  • Plurk
  • TikTokReddit
  • LinkedIn
  • Pinterest
  • Snapchat
  • Medium ( লং ফর্ম ব্লগের জন্য বেশি ব্যবহার করা হয়। তবে সংক্ষেপেও  পোস্ট শেয়ার করা যায়)
  • Gab
  • Koo
  • Sina Weibo
  • Mastodon
  • Vero

বাংলাদেশে সেরা ব্লগিং কোম্পানি

বাংলাদেশে অনেক সেরা এবং জনপ্রিয় ব্লগিং কোম্পানি রয়েছে। যেমন:

  • Prothom Alo Blogs: বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংবাদপত্র প্রথম আলো’র ব্লগ প্ল্যাটফর্ম।
  • Bangla Tribune: বাংলা ট্রিবিউন হলো ব্লগ ওয়েবসাইট।
  • Dhaka Tribune Blogs
  • BDNews24 Blogs
  • The Daily Star Blogs
  • Kaler Kantho
  • Daily Ittefaq Blogs
  • Jago News , ইত্যাদি

FAQ’S

প্রশ্নঃ ব্লগিং কি?

উঃ ব্লগিং হলো অনলাইনে ব্যক্তিগত মতামত, তথ্য, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, সমস্যা সমাধান ইত্যাদি শেয়ার করার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

প্রশ্নঃ নিশ কি?

উঃ নিশ হলো নির্দিষ্ট বিষয়ের বা ক্ষেত্র। যেমন: ফিটনেস, রান্না, প্রযুক্তি, ভ্রমণ,  আর্থিক,  স্বাস্থ্য, ব্যক্তিগত উন্নয়ন, বই ও সাহিত্য ,অর্থনীতি ও বিনিয়োগ ইত্যাদি।

প্রশ্নঃ মাইক্রোব্লগিং কি?

উঃ মাইক্রোব্লগিং হলো  একটি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম। যেখানে ব্যবহারকারীরা ছোট ছোট বার্তা বা পোস্ট , ছবি, ভিডিও, লিন্ক ইত্যাদি শেয়ার করে।

প্রশ্নঃ মাইক্রোব্লগিং এর ওয়েবসাইট কোনটি?

উঃ মাইক্রোব্লগিং এর জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলো হলো:
• Instagram
• Facebook (Status Updates)
• Pinterest
• Twitter
• Tumblr
• Mastodon

প্রশ্নঃ ব্লগ এর বাংলা প্রতিশব্দ কি?

উঃ ব্লগ এর বাংলা প্রতিশব্দ হলো-
ব্লগপোস্ট, অনলাইন ডায়েরি, ডিজিটাল ডায়েরি ইত্যাদি

শেষ কথা

আশা করি উপরোক্ত আর্টিকেল পড়ে ব্লগিং এর সম্পর্কে আপনার ধারণা ও জ্ঞান হবে।

উপরোক্ত আর্টিকেল পড়ে আপনি ব্লগিং করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি বিভিন্ন সেটআপ বা বিভিন্ন কিছু শেখার জন্য পেইড টিউটোরিয়াল বা ফ্রি টিউটোরিয়াল করতে পারেন।

ব্লগিং করে ইনকাম একটি বেস্ট উপায়। আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোন দিয়ে ব্লগ লিখে আয় করতে পারবেন।

প্রথম ব্লগিং ওয়েবসাইটে ভিজিটর এবং ইমপ্রেসন কম হবে । পরে ধীরে ধীরে যত আপনার ব্লগ গুগলে পুরাতন হবে তত বেশি ভিজিটর এবং ইমপ্রেসন হবে।

ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

ধন্যবাদ

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *