কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কি ? ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কি

কম্পিউটার হচ্ছে প্রযুক্তি এক আশ্চর্যজনক আবিষ্কার। কম্পিউটার ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলছে। কম্পিউটার মানবজীবন কে অনেক সহজ করে দিয়েছে।সময়ের সাথে সবকিছু যত বেশি আধুনিক হচ্ছে তত বেশী মানুষ কম্পিউটারের উপর নির্ভরশীল হচ্ছে।

শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। বহু শিক্ষার্থীরা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করছে। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজিটাল যুগের সাথে একটি স্মার্ট ক্যারিয়ার।

আজকে এই আর্টিকেল আমরা জানবো কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কী ? কীভাবে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং হবেন, ইত্যাদি।

Table of Contents

কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং কি

কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে কম্পিউটার সিস্টেম সম্পর্কিত বিজ্ঞান প্রকৌশল । কম্পিউটার সায়েন্স মূলত সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার প্রোগ্রামিংয়ের সাথে যুক্ত।

কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে রয়েছে প্রোগামিং, কোডিং, ডাটা, অ্যালগরিদম, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, মেশিন লার্নিং, ডেটাবেজ সিস্টেম, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইত্যাদি।

কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়াররা মূলত কম্পিউটার সিস্টেম ও প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে। কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়াররা বিভিন্ন ধরনের দক্ষতা নিয়ে কাজ করে যেমন: সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্কিং ম্যানেজমেন্ট, সিস্টেম অ্যানালাইসিস,এবং ভিন্ন ধরনের প্রকৌশলী তৈরি করে যেমন: মেশিন লার্নিং, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সফটওয়্যার ইত্যাদি।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের গনিত ও প্রোগ্রামিং এর প্রতি ভালো জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। কম্পিউটার সায়েন্স  ইঞ্জিনিয়ারিং  দৈনন্দিন জীবনে অপরিহার্য প্রযুক্তিগত অগ্রগতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক কে?

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক চার্লস ব্যাবেজ (Charles Babbage) কে বলা হয়।

১৯শ শতাব্দীতে চার্লস ব্যাবেজ (Charles Babbage) কে কম্পিউটারের জনক হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

চার্লস ব্যাবেজ (Charles Babbage) প্রথম প্রোগ্রামিং (ডিফারেনস ইঞ্জিনের (Difference Engine)) কম্পিউটার ডিজাইন করেছিলেন।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কি

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং হলো ৪ বছর মেয়াদি একটি ডিগ্রি। যেখানে শিক্ষার্থীরা ইঞ্জিনিয়ারিং ও কম্পিউটার প্রোগ্রাম নিয়ে শিক্ষা অর্জন করে।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার পর ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং করার জন্য ভর্তি হতে হয়।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিষয়বস্তু গুলোর মধ্যে রয়েছে, প্রোগ্রামিং ভাষা (C, C++, Java, Python) কম্পিউটার সিস্টেম, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্কিং ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কী ? কিভাবে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হবেন‌

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ভবিষ্যৎ

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। প্রযুক্তির ব্যবহারের সাথে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রয়োজন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভূমিকা অনেক, নতুন নতুন প্রযুক্তি সিস্টেম ও নেটওয়ার্ক তৈরিতে এর অবদান অপরিসীম।

মনে রাখবেন, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজিটাল যুগের সাথে একটি স্মার্ট ক্যারিয়ার

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হওয়ার বিভিন্ন কারন রয়েছে। যেমন:

১) ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা বিভিন্ন ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করে থাকে যেমন: সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, মোবাইল ডেভেলপমেন্ট,গেইম ডেভেলপমেন্ট, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।

আমরা সকলেই জানি, বর্তমান সময়ে ডেভেলপমেন্টের ভূমিকা কত বেশি। সব কাজের ক্ষেত্রে ও বা কোম্পানি গুলো ডেভেলপার নিয়োগ নিয়ে থাকে।

২) নেটওয়ার্কিং ও সাইবার সিকিউরিটি।  বর্তমান আমাদের সকলের জীবনে কম্পিউটার প্রযুক্তি একটা অংশ হয়ে গেছে। সকল প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি গুলো তাদের সব তথ্য কম্পিউটারের মধ্যে রাখে।

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও তার সাইবার নিরাপত্তার গুরুত্ব অপরিসীম। বিভিন্ন ব্যাংক , কোম্পানি, সংস্থা, কর্পোরেট এইসব ধরনের কাজের জন্য কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করে।

৩) হার্ডওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সিস্টেমের ডিজাইনের কাজ করে থাকে এই ডেভেলপমেন্ট। বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার সিস্টেম, ইত্যাদি তৈরিতে এর অবদান অনেক।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ কি

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ কি

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজের সেক্টর অনেক বড়। এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেমন :

১) সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট: কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার,অপারেটিং সিস্টেম  তৈরি করে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা ও কোডিং ব্যবহার করে।

২) রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট: নতুন নতুন প্রযুক্তি সিস্টেম ও সিস্টেম তৈরি করে। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা গবেষণা করে নতুন নতুন অ্যালগরিদম, প্রোটোকল, এবং প্রযুক্তির উদ্ভাবন করে থাকে।

৩) হার্ডওয়্যার ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট: কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা মাইক্রোপ্রসেসর, মেমরি চিপ, ও অন্যান্য আরো অন্য কম্পিউটারের  ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট করে থাকে।

৪) নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট: কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা নেটওয়ার্ক ডিজাইন, সিস্টেম, নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে থাকে।

৫) সাইবার সিকিউরিটি: কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা কম্পিউটার সিস্টেম সিকিউরিটি, সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণে, সাইবার নিরাপত্ত নিয়ে কাজ করে।

৬) ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট: কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা বড় বড় ডেটাবেজের সিস্টেম, ডিজাইন, পরিচালনা করে থাকে।

উপরোক্ত কাজ গুলো কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা করে থাকে। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা যুগের সাথে নতুন নতুন প্রযুক্তি সিস্টেম নিয়ে কাজ করে।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনি কিভাবে পড়তে চান।

ডিপ্লোমা পর্যায়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং

  • ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য এসএসসি পাস করতে হবে। আপনি যেকোন বিষয় নিয়ে এসএসসি পাস করতে পারবেন।
  • এসএসসি পাস করার ফলাফল নূন্যতম ৩.৫০ হতে হবে।
  • এছাড়া আপনি এইচএসসি পরীক্ষার পর ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে পারবেন।  এসএসসি পাস করার পর ৩য় সেমিস্টার থেকে পড়তে হবে।

বুয়েট, কুয়েট পর্যায়ে

বুয়েট ও কুয়েট পর্যায়ে আপনাকে এইচএসসি পাস করতে হবে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে। তবে আপনাকে পয়েন্ট ভালো পেতে হবে নূন্যতম (৫) পয়েন্ট।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার পড়ার জন্য দুটি ক্ষেত্রে নির্ভর করে।

১) বুয়েট,কুয়েট,চুয়েট ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং
  • বুয়েট (বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়), কুয়েট (খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়), এবং চুয়েট (চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়) এ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ হলো:
  • সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার ফলে এই বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে সেমিস্টার ফি অনেক কম। প্রত্যেক সেমিস্টারে ৫,০০০ – ৮,০০০ টাকার মধ্যে ফি দিতে হয়।
  • পড়ার জন্য বই এবং অন্যান্য ফি, বছরে ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকার মতো লাগতে পারে।
২)ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ নির্ভর করে ইনস্টিটিউট সরকারি নাকি বেসরকারি তার উপর।

  • সরকারি : প্রতি সেমিস্টার ফি ২১০০-২৩০০ টাকা
  • বেসরকারি: প্রতি সেমিস্টার ফি ১২০০০-১৩০০০ টাকা

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সরকার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সেমিস্টার বই ফি ১৩০০-১৫০০।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বেতন

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর বেতন বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যেমন: কাজের দক্ষতা, কাজের অভিজ্ঞতা, কম্পানি ইত্যাদি।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর বেতন….

এন্ট্রি-লেভেল (Entry level)

  • সরকারি চাকরি: ২০,০০০ – ৩৫,০০০ টাকা প্রতি মাস।
  • বেসরকারি চাকরি:২৫,০০০ – ৫০,০০০ টাকা প্রতি মাস।
  • আইটি কোম্পানি: ৩০,০০০ – ৬০,০০০ টাকা প্রতি

মিড-লেভেল প্রফেশনাল (Mid-Level Professional)

  • অভিজ্ঞতা: ৩-৫ বছর
  • বেতন: ৫০,০০০ – ১,০০,০০০ টাকা প্রতি মাস

সিনিয়র -লেভেল প্রফেশনাল (Senior-Level Professional)

  • অভিজ্ঞতা: ৭-১০ বছর বা তার বেশি
  • বেতন: ৮০,০০০ – ২,০০,০০০ টাকা প্রতি মাস বা তার বেশি

বিঃদ্রঃ উপরোক্ত তথ্য আনুমানিক ধারণা করা।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং সরকারি চাকরি

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করার পর স্টুডেন্ট বিভিন্ন সেক্টরের সরকারি চাকরি করার সুযোগ রয়েছে। যেমন:

  • কম্পিউটার অপারেটর (Computer Operator)
  • ডেটা এন্ট্রি অপারেটর (Data Entry Operator)
  • প্রোগ্রামার অ্যাসিস্ট্যান্ট (Assistant Programmer)
  • কম্পিউটার ল্যাব টেকনিশিয়ান (Computer Lab Technician)
  • আইটি সহকারী (IT Assistant)

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং সরকারি চাকরি পরিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়তা

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করার পর বিভিন্ন চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবে।

  • যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করা।
  • বয়স: সাধারণত ১৮-৩০ বছর ।
  • পরীক্ষা: লিখিত, ভাইবা( ব্যবহারিক পরীক্ষা হতে পারে)
  • বেতন: পদমর্যাদা অনুযায়ী সরকারি বেতন  ৯ম থেকে ১৬তম গ্রেডের মধ্যে হতে পারে, যার শুরুতে বেতন ৮,২৫০ – ২৪,৬৮০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর বই প্রত্যেক সেমিস্টারে অনুযায়ী পরিবর্তন হয়।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে ৪ বছর মেয়াদি একটি ডিগ্রি। যেখানে রয়েছে ৮ টি সেমিস্টার। ১ বছরে ২ টি সেমিস্টার, ১ টি সেমিস্টার ৬ মাস করে।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই সমূহ হলো:

১ম সেমিস্টার ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই সমূহ

  • বাংলা (Bangla)
  • ইংরেজি (English)
  • ম্যাথমেটিক্স (Mathematics)
  • পদার্থ বিজ্ঞান (Physic)
  • কম্পিউটার অফিস এপ্লিকেশন (Computer Office Application)
  • ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রয়িং (Engineering Drawing)

২য় সেমিস্টার ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই সমূহ

  • বাংলা (Bengali)
  • ইংরেজি (English)
  • ম্যাথমেটিক্স (Mathematics)
  • ফিজিক্স (Physics)
  • ফিজিক্যাল এডুকেশন এন্ড লাইফ স্কিলস ডেভেলপমেন্ট (Physical Education and Life Skills Development)
  • পাইথন প্রোগ্রামিং (Python Programming)
  • বেসিক ইলেকট্রনিক্স (Basic Electronics)

৩য় সেমিস্টার ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই সমূহ

  • সোশ্যাল সাইন্স (Social Science)
  • কেমিস্ট্রি (Chemistry)
  • ম্যাথমেটিক্স (Mathematics)
  • এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট উসিং পাইথন (Application Development Using Python)
  • আইটি সাপোর্ট সার্ভিসেস (IT Support Services)
  • ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স (Digital Electronics)

৪র্থ সেমিস্টার ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই সমূহ

  • বিসনেস কমিউনিকেশন (Business Communication)
  • জাভা প্রোগ্রামিং (Java Programming)
  • ডাটা স্ট্রাকচার এন্ড এলগোরিদম (Data Structure and Algorithm)
  • কম্পিউটার পেরিফেরালস এন্ড ইন্টারফেসিং (Computer Peripherals and Interfacing)
  • ওয়েব ডিসাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট (Web Design and Development)
  • এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিস (Environmental Studies)

৫ম সেমিস্টার ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই সমূহ

  • একাউন্টিং (Accounting)
  • এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট উসিং জাভা (Application Development Using Java)
  • ওয়েব ডিসাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট ২য় (Web Design and Development 2nd Year)
  • কম্পিউটার আর্কিটেকচার & মাইক্রোপ্রসেসর (Computer Architecture & Microprocessor)
  • ডাটা কমিউনিকেশন (Data Communication)
  • অপারেটিং সিস্টেম (Operating System)
  • প্রজেক্ট ওয়ার্ক ১ম (Project Work 1st Year)

৬ষ্ঠ সেমিস্টার ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই সমূহ

  • প্রিন্সিপালস অফ মার্কেটিং (Principles of Marketing)
  • ইন্ডাস্ট্রিয়াল ম্যানেজমেন্ট (Industrial Management)
  • ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (Database Management System)
  • কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং (Computer Networking)
  • সেন্সর এন্ড IoT সিস্টেম (Sensor and IoT Systems)
  • মাইক্রোকন্ট্রোলের বেসড সিস্টেম ডিসাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট (Microcontroller-Based System Design and Development)
  • সার্ভিলেন্স সিকিউরিটি সিস্টেম (Surveillance Security Systems)
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (Web Development Project)

৭ম সেমিস্টার ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই সমূহ

  • ইনোভেশন এন্ড এন্ট্রেপ্রেনিউরশিপ (Innovation and Entrepreneurship)
  • ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক (Digital Marketing Techniques)
  • নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এন্ড সার্ভিসেস (Network Administration and Services)
  • সাইবার সিকিউরিটি এন্ড এথিক্স (Cyber Security and Ethics)
  • এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (App Development Project)
  • মাল্টিমিডিয়া এন্ড অ্যানিমেশন (Multimedia and Animation)
  • প্রজেক্ট ওয়ার্ক ২য় (Project Work 2nd Year)

৮ম সেমিস্টার

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ৮ম সেমিস্টারে কোনো বই এর প্রয়োজন হয় না। ৮ম সেমিস্টারে বাস্তব প্রশিক্ষণ করানো হয়।

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বই pdf download

FAQ’s

প্রশ্নঃ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কি?

উঃ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং হলো কম্পিউটার সিস্টেমের ডিজাইন, উন্নয়ন এর একটি ইঞ্জিনিয়ারিং শাখা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার থাকে ।

প্রশ্নঃ ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কি ?

উঃ ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং হলো ৪ বছর মেয়াদি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স।

প্রশ্নঃ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কোন ধরনের ক্যারিয়ার?

উঃ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং একটি বহুমুখী এবং দ্রুত উন্নয়নশীল ক্যারিয়ার ক্ষেত্র। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভিন্ন ধরনের পেশাদার কাজের সুযোগ রয়েছে যা কম্পিউটার সিস্টেম, সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার, নেটওয়ার্কিং, এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত  কাজ রয়েছে।

প্রশ্নঃ বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং

উঃ বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (BSC in Computer Science and Engineering)  চার বছর মেয়াদী উচ্চ শিক্ষার কোর্স।

শেষ কথা

ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে এটি ৪ বছর মেয়াদি একটি সার্টিফিকেট।এবং ডিপ্লোমার পর চাকরি করা যায়।

আপনি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং হিসেবে দেশ বিদেশে বড় বড় কোম্পানিতে চাকরি করতে পারবেন।

ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন।

ধন্যবাদ।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *